ভারতীয় সেনার তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের সেনা স্মল আর্মস ফায়ারিং শুরু করে। কুপওয়ারা ও বারামুলায় নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর এই গুলি চলে। আখনুরেরও গুলি চলে। ভারতীয় সেনা তার প্রত্যুত্তর দেয়।
গত বৃহস্পতিবার থেকে প্রতি রাতেই কাশ্মীর সীমান্তে গুলি চলছে। তবে এখনো পর্যন্ত কেউ হতাহত হননি। পহেলগামে ২৫ জন পর্যটক এবং একজন সহিসের মৃত্যুর পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক ব্যবস্থা নেয়ার কথা ঘোষণা করেছে ভারত। পাকিস্তানও জানিয়েছে, তারা সিমলা চুক্তি-সহ ভারতের সঙ্গে সব চুক্তি সাসপেন্ড করছে। তারপর থেকেই জম্মু ও কাশ্মীর ও লাদাখে প্রতিরাতে গুলির লড়াই চলছে।
কাশ্মীর থেকে ডিডাব্লিউর প্রতিনিধি স্যমন্তক ঘোষ জানিয়েছেন, প্রতিদিন রাত বারোটার পর গুলি চলছে। ভোরে থেমে যাচ্ছে। তবে শুধু গুলিই চলেছে। এছাড়া সীমান্তে প্রচুর সেনা মোতায়েন করছে ভারত। ব্যাপক মুভমেন্ট হচ্ছে।
তালিকা চাওয়া হলো
পাকিস্তানে কী কী ওষুধ রপ্তানি করা হয়, এক্সপোর্ট কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার কাছ থেকে তার তালিকা চাইলো সরকার। জরুরি ভিত্তিতে তাদের এই তালিকা পাঠাতে বলা হয়েছে।
নিউজ১৮-র রিপোর্ট বলছে, ২১৯টি দেশের মধ্যে ভারত থেকে ওষুধ নেয়ার ক্ষেত্রে পাকিস্তান ৩৮তম স্থানে আছে। ২০২৪ সালে ১৭ কোটি ৬৫ লাখ ৪০ হাজার ডলারের ওষুধ কিনেছে পাকিস্তান। তবে পাকিস্তান এই ওষুধ সরাসরি কেনে না। ভারত থেকে আমিরাতে ওষুধ যায়। সেখান থেকে তারা এই ওষুধ কেনে।
ভারতীয় কর্মকর্তারা মনে করেন, পাকিস্তানে ওষুধ বিক্রি বন্ধ হলে ভারতীয় ব্যবসায়ী ও উৎপাদকদের খুব একটা ক্ষতি হবে না। কিন্তু পাকিস্তানে তার প্রভাব পড়বে। তাদের অনেক বেশি দাম দিয়ে ওষুধ কিনতে হবে। ডিডাব্লিউ