ইলন মাস্কের জীবনী লিখছেন মার্কিন লেখক ওয়াল্টার আইজ্যাকসন। মাস্ক নিজেই তা জানিয়ে টুইট করেছেন। লিখেছেন, ‘আপনি যদি টেসলা, স্পেসএক্স ও আমার জীবনের সাধারণ ঘটনাবলি জানতে আগ্রহী হন, তবে ওয়াল্টার আইজ্যাকসন আমার জীবনী লিখছেন।’
পরে আরেক টুইটে মাস্ক যোগ করেন, কয়েক দিন ধরে আইজ্যাকসন তাঁর সঙ্গে সঙ্গেই আছেন এবং আইজ্যাকসনের লেখা বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের জীবনী তাঁর খুব ভালো লেগেছে। এ লেখকই অ্যাপলের প্রয়াত সহপ্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসের জীবনী লিখেছেন।
অবশ্য একদিন হয়তো মাস্ক নিজেই আত্মজীবনী লেখা শুরু করবেন বলে দ্য ভার্জের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
ইলন মাস্কের জীবন ও ক্যারিয়ার নিয়ে বেশ কয়েকটি বই এরই মধ্যে লেখা হয়েছে। ২০১৫ সালে তাঁর একটি জীবনীও প্রকাশ পায়। সেটির নাম ‘ইলন মাস্ক: টেসলা, স্পেসএক্স, অ্যান্ড দ্য কোয়েস্ট ফর আ ফ্যান্টাস্টিক ফিউচার’। অ্যাশলি ভ্যান্সের লেখা বইটি সমালোচকদের কাছে বেশ সমাদৃত হয়।
👉ডায়নামিক ওয়েবসাইট দিয়েই গড়ে তুলুন আপনার প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসার ব্র্যান্ড আইডেন্টিটি। সেবা দেয়ার জন্য সবসময় আপনার পাশে আছে ‘ভার্সডসফট’।
তবে মাস্ককে নিয়ে লেখা অন্যান্য বই নিয়ে তেমন খুশি নন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে চলতি মাসে প্রকাশিত টিম হিগিন্সের লেখা ‘পাওয়ার প্লে: টেসলা, ইলন মাস্ক, অ্যান্ড দ্য বেট অব দ্য সেঞ্চুরি’ নামের বইটিও। সে বইয়ের একটি অংশ কয়েক দিন ধরে সংবাদের শিরোনাম হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, অ্যাপলের টিম কুক টেসলা কিনে নিতে চাইলে মাস্ক অ্যাপলের সিইও হওয়ার দাবি করেছিলেন। তবে মাস্ক ও কুক দুজনই সেটি অস্বীকার করেছেন, এমন কিছু ঘটেনি বলে জানিয়েছেন।
আইজ্যাকসনের লেখা জীবনীর বেলায় অবশ্য প্রকাশের আগেই মাস্ক সেটি পড়ার সুযোগ পাবেন। অন্তত আঁচ করতে পারবেন, কী লেখা হবে।
আইজ্যাকসনের লেখা স্টিভ জবসের জীবনীটি বেশ সমাদৃত হয়েছিল। তবে কোথাও কোথাও সত্য থেকে কিছুটা সরে গেছেন বলেও সে বইয়ের পর্যালোচকেরা জানিয়েছেন।