বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমাতে ‘গুলি করা ৭৪৭ পুলিশ চিহ্নিত’

বাংলাদেশ সাম্প্রতিক
শেয়ার করুন

‘গুলি করা ৭৪৭ পুলিশ চিহ্নিত’ আজকের পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম। এ খবরে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমাতে রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামে প্রাণঘাতী অস্ত্র থেকে গুলিবর্ষণকারী পুলিশ সদস্যদের তালিকা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পুলিশের অন্তত ৭৪৭ সদস্যকে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে সংবাদটিতে বলা হয়েছে। কনস্টেবল থেকে সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার এসব কর্মকর্তা গত ১৮ থেকে ২১শে জুলাই গুলি করেছেন। তালিকাটি যাচাই – বাছাই করছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদে বলা হয়েছে, ওই চার দিনে হতাহতের ঘটনায় পুলিশের করা মামলাগুলোর এজাহার থেকেই গুলিবর্ষণকারী পুলিশ সদস্যদের চিহ্নিত করা হয়েছে। তারা গুলি করার ক্ষেত্রে কোন নিয়ম মানেন নি। গুলি করার নির্দেশদাতা বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

‘উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে কর্মরতদের পারফরম্যান্স ও সম্পদের তথ্য জানতে চেয়েছেন ড. ইউনূস’ মানবজমিন পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম। প্রায় তিন মাস বয়সী ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। একবার সম্প্রসারণের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সংখ্যা এখন ২১।
প্রধান উপদেষ্টার দুই জন বিশেষ সহকারী, একজন বিশেষ দূত এবং একজন মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) রয়েছেন। ইতিমধ্যে সরকারের পারফরম্যান্স নিয়ে চারদিকে নানা আলোচনা চলছে। কেউ বলছেন, সরকারের গতি শ্লথ। আবার কারও কথা হচ্ছে অভ্যুত্থান পরবর্তী পরিস্থিতিতে এমন হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। সরকার ধীরে ধীরে সব দিক সামলে নিচ্ছে।

এই পরিস্থিতিতে উপদেষ্টাদের পারফরম্যান্স যাচাইয়ের উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। উপদেষ্টাদের কাছে তাদের পারফরম্যান্স সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে। তাদের সম্পদের হিসাব সম্পর্কেও তথ্য দিতে বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার দূত, সহকারী এবং সংশ্লিষ্টরাও পড়বেন এর আওতায়। গত আটই অগাস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়ার পর সরকারে এনজিও প্রতিনিধির আধিক্য নিয়ে অবশ্য কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন। শুরুতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মোকাবিলা সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দেয়। পরবর্তীতে বন্যাসহ বিভিন্ন আন্দোলন সামাল দিতে হচ্ছে সরকারকে। এরইমধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের আকার বাড়ানোর পরামর্শও আসে বিভিন্ন মহল থেকে। তবে সে ব্যাপারে আর অগ্রগতি হয়নি।

‘বিচারকরা তিন বছরের বেশি একই কর্মস্থলে থাকতে পারবেন না’ দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম। বিচার বিভাগ পৃথককরণের ১৭ বছর পর অবশেষে নিম্ন আদালতের বিচারকদের জন্য বদলি ও পদায়ন নীতিমালা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে প্রণীত খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, একই কর্মস্থলে কোনো বিচারক তিন বছরের বেশি থাকতে পারবেন না। রাজধানী ঢাকায় বিচারকের কর্মকাল ছয় বছরের বেশি হবে না। ঢাকায় কোনো পদে তিন বছর চাকরি করলে তাকে অবশ্যই রাজধানীর বাইরে পদায়ন করতে হবে। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি, ছুটি মঞ্জুরি, নিয়ন্ত্রণ, শৃঙ্খলা-বিধান এবং চাকরির অন্যান্য শর্তাবলী) বিধিমালা, ২০০৭ অধিক কার্যকর করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে এই নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। নীতিমালায় ফিট লিস্ট প্রণয়ন করে সেখান থেকে জেলা ও দায়রা জজ এবং মহানগর দায়রা জজ পদে বিচারকদের পদায়ন করতে বলা হয়েছে।

‘দেশে বাড়ছে শিক্ষিত বেকারের চাপ’ যুগান্তর পত্রিকার শিরোনাম। এ খবরে বলা হয়েছে, কর্মের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারছে না দেশের প্রচলিত শিক্ষা। এজন্য দিন দিন শিক্ষিত ও তরুণ বেকারের চাপ বাড়ছে। বিশেষ করে উচ্চ শিক্ষিতদের মধ্যে বেকার আশঙ্কাজনক। ফলে সম্ভাবনাময় এই জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেড়ে যাচ্ছে হতাশা এবং দেশ বঞ্চিত হচ্ছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট বা জনমিতির সুবিধা থেকে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস), বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোসহ (বিবিএস) বিভিন্ন সংস্থার সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন চিত্র। এ প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিক্ষিত তরুণরা বেকার থাকায় রাষ্ট্রীয় ও ব্যক্তি সম্পদের অপচয় হচ্ছে। ফলে দক্ষতা বৃদ্ধি সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। শিক্ষার মান বাড়িয়ে বাস্তব কাজের সঙ্গে সংযুক্ত করার এখনই সময়।

‘আইএমএফের সীমা ৪ লাখ কোটি টাকা, বাজারে আছে ৩ লাখ ৬৬ হাজার কোটি’ বণিক বার্তা পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।
এতে বলা হয়েছে, ঋণ কর্মসূচির শর্ত হিসেবে প্রান্তিক ভিত্তিতে বাংলাদেশের রিজার্ভ মুদ্রা বা মুদ্রা বাজারে থাকা তারল্যের সীমা বেঁধে দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। যদিও আইএমএফ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রান্তিক শেষে বাজারে প্রকৃত রিজার্ভ মুদ্রার পরিমাণ ছিল আইএমএফের বেঁধে দেয়া সীমার চেয়ে কম। গত মার্চ শেষে আইএমএফের বেঁধে দেয়া রিজার্ভ মুদ্রার সীমা ছিল চার লাখ ১৭ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এ সময়ে বাংলাদেশের প্রকৃত রিজার্ভ মুদ্রার পরিমাণ ছিল তিন লাখ ৫৬ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। সর্বোচ্চ সীমার তুলনায় রিজার্ভ মুদ্রা কম ছিল ৬০ হাজার ৮১১ কোটি টাকা। গত জুনে আইএমএফের বেঁধে দেয়া চার লাখ ২৫ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা সীমার বিপরীতে প্রকৃত রিজার্ভ মুদ্রার পরিমাণ ছিল চার লাখ ১৩ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে পার্থক্য ছিল ১২ হাজার ১২৩ কোটি টাকা। সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বরে রিজার্ভ মুদ্রার পার্থক্য ছিল ৩০ হাজার ৮৯৭ কোটি টাকা।

তারল্য সংকটে ভুগছে দেশের বেসরকারি খাত। ব্যাংকের বাইরে চলে যাওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সরকারকে টাকা ছাপিয়ে দেয়ার কারণে দেশে দীর্ঘদিন ধরে জেঁকে বসেছে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। এ অবস্থায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার অর্থের প্রবাহে লাগাম টানার নীতি গ্রহণ করেছে। এতে অর্থের প্রবাহ আরো সংকুচিত হয়েছে।আইএমএফের বেঁধে দেয়া সীমার তুলনায় দেশের রিজার্ভ মুদ্রার পরিমাণ কম আছে। ফলে সরকারের কাছে তারল্য সরবরাহ আরো বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।

‘বন্দর ব্যবসা তাঁদের হাতের মুঠোয়’ প্রথম আলো পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম। এ খবরে বলা হয়েছে, টানা ১৭ বছর ধরে চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার ওঠানো নামানোর ব্যবসা সাত প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে। প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনোটিতে আওয়ামী লীগ নেতা অথবা তার পরিবারের সদস্যদের মালিকানা রয়েছে। আবার কোনোটির মালিক আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী। কখনো এসব প্রতিষ্ঠান ‘নামকাওয়াস্তে’ ডাকা দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদারি কাজ পেয়েছে। কখনো সরাসরি দরপত্র পদ্ধতিতে এই সাত প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেয়া হয়েছে। কার্যত প্রতিযোগিতা না হওয়ায় বন্দরে কন্টেইনার ব্যবস্থাপনায় ব্যয় বেশি হয়েছে। বাড়তি ব্যয় পণ্যের দামের ওপর সাধারণ মানুষের কাছ থেকে আদায় করেছেন ব্যবসায়ীরা। সাত প্রতিষ্ঠানের একটি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড।

বন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদটিতে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমীন আওয়ামী লীগ সরকারের নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, তৎকালীন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি নূর-ই -আলম চৌধুরী ও স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য এম এ লতিফের ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

‘Environmental violation rampant at Rampal’ NewAge পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম, অর্থাৎ রামপালে পরিবেশ লঙ্ঘন চলছে। রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টের পরিবেশগত এবং অন্যান্য বিষয়ে সরকারের সর্বশেষ যে সমীক্ষা করা হয়েছে তাতে ব্যাপক হারে প্রকৃতি ও জীবনের যে ক্ষতি হয়েছে তা প্রকাশ করা হয়েছে। যা কিনা প্ল্যান্টের কিস্তি দেয়ার আগে বিশেষজ্ঞরা পূর্বানুমান করেছিলেন। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার তাতে কর্ণপাত করে নি। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস এ সমীক্ষাটি পরিচালনা করে। এতে আরও জানা গেছে যে এক হাজার ২৩৪ মেগাওয়াটের কয়লাভিত্তিক এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ২০২২ সালের অক্টোবর থেকেই বর্জ্য শোধনাগার ছাড়া চলছিল। এ কেন্দ্রের বর্জ্য সরাসরি মায়দারা নদীতে ফেলা হতো। জাহাজ থেকে জ্বালানি নামানোর সময় ২৫ মিটার যে বেল্টের মাধ্যমে তা বহন করা হয় তার জন্য কোন আবরণ নেই। ফেব্রুয়ারি এবং এপ্রিলে পরিচালিত এই সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়লার ছাই বাতাসে এবং নদীতে ছেড়ে দেয়ার ফলে জীব-বৈচিত্র্য এবং বাস্তুসংস্থানকে তা বিপন্ন করে।

‘$12-15b laundered every year during the AL rule’ The Daily Star পত্রিকার এ শিরোনামে বলা হয়েছে, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে প্রতি বছর ১২ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়’। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গত ১৫ বছরে প্রতি বছর ১২ বিলিয়ন থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার দেশ থেকে পাচার হয়েছে। ইফতেখারুজ্জামান এক বছরে পাচারকৃত অর্থের আংশিক উদাহরণও প্রকাশ করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেড মিস ইনভয়েসিং এবং দেশে কর্মরত বিদেশী নাগরিকদের মাধ্যমে ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচারের মধ্যে তিন বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাঠানো হয়েছিল। এছাড়াও দুই দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে অসাধু জনশক্তি রপ্তানির দালালদের মাধ্যমে। যারা বিদেশী চাকরি প্রত্যাশীদের ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার জন্য বিদেশে অর্থ পাঠিয়েছিল। এ দুটি ছাড়াও প্রতি বছর মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে সাত দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয় বলে জানান তিনি।

‘প্রণোদনার বীজ আমদানিতে লুটপাট’ নয়াদিগন্ত পত্রিকার শিরোনাম। সংবাদটিতে বলা হয়েছে, সরকার সারা দেশের কৃষকদের মৌসুম অনুযায়ী বিভিন্ন ফসলের প্রণোদনা দিয়ে থাকে। প্রণোদনার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় বিদেশ থেকে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে বীজ আমদানি করে। পরে তা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের (ডিএই) মাধ্যমে কৃষকের হাতে পৌঁছে দেয়। কিন্তু প্রণোদনার এই বীজ আমদানিতে কোটি কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। গত কয়েক বছরের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজবীজ, ভুট্টাবীজ ও সূর্যমুখীবীজ আমদানির তথ্য পর্যালোচনা করে লুটপাটের এ চিত্র পাওয়া গেছে। বীজ আমদানির এই লুটপাটের সাথে সাবেক কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক ও সচিব ওয়াহিদা আক্তারের সিন্ডিকেট জড়িত বলে সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘খেলছে সিন্ডিকেট, বাগে নেই চালের বাজার’ সমকাল পত্রিকার শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে, ভরপুর উৎপাদন, শুল্ক কমে তলানিতে, আমদানির দরজাও খোলা; পাশাপাশি জোরদার বাজার তদারকি কার্যক্রম। সরকারের এতসব আয়োজনেও বাগে আসছে না চালের বাজার।
গেল এক মাসে সর্বোচ্চ আট শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে চালের দাম। পর্দার আড়ালে বাজারে খেলছে ‘সিন্ডিকেট’। ফলে বিফলে যাচ্ছে সরকারের ইতিবাচক সব উদ্যোগ। খাদ্যশস্য মজুতেরও আছে নিয়ম। তবে সেই নিয়মের ধার না ধেরে হাজার হাজার টন চাল গুদামে ভরে রেখেছেন উৎপাদন এলাকার মিলার ও মজুতদাররা। চালের সংকট না থাকলেও বাজারে সরবরাহ কমিয়ে কৃত্রিমভাবে দামের ঘোড়া ছোটাচ্ছেন তারা। এ কারসাজির সঙ্গে বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান, আওয়ামী লীগের আমলে সুবিধা পাওয়া বড় মিলার ও উৎপাদন অঞ্চলের কিছু পাইকারি ব্যবসায়ী জড়িত। -বিবিসি বাংলা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *