ডেকার্তের দার্শনিকতায় গাজালির প্রভাব । মুসা আল হাফিজ

দর্শনশাস্ত্রে রঁনে ডেকার্তের সবচেয়ে বড় অবদান, দর্শনকে বিজ্ঞান ও যুক্তিনির্ভর করে তুলতে ইউরোপে তিনিই প্রয়াসী হয়েছিলেন সবার আগে। তার পদ্ধতি পরবর্তী দীর্ঘকাল ধরে বহুলাংশে অনুসৃত হয়েছে। আধুনিক দর্শনের জনক বলা হয় তাকে। দর্শনকে তিনি রচনা করেছেন গণিতের ছাঁচে, তার দর্শন গণিতায়িত। তার দার্শনিক পদ্ধতি প্রাচীন এরিস্টটলীয় দর্শনকে কোনো বিতর্কিত দৃষ্টিভঙ্গির উদগীরণ ছাড়াই পরিত্যাগ করে। তরুণ […]

বিস্তারিত পড়ুন

জ্ঞানের ইসলামীকরণ : একটি অবলোকন । মুসা আল হাফিজ

ইসলামে জ্ঞান হচ্ছে একটি সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট প্রত্যয়, যার মাধ্যমে তৈরি হয় আল্লাহ সম্পর্কে অবগতি; মানুষ ও মানুষের পৃথিবী সম্পর্কে অবগতি; যার মাধ্যমে তৈরি হয় দায়িত্বশীল জীবনের বাস্তবতা ও বাস্তব দক্ষতা। জ্ঞান জানিয়ে দেয় এখানকার জীবন, তার উৎস ও পরিণতি, আল্লাহর সাথে আমাদের সম্পর্ক, তার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য, তার নির্দেশনা ও জীবনে এর প্রতিফলনের সহজাত প্রকৌশল। ওহিয়ে […]

বিস্তারিত পড়ুন

রাজনৈতিক সচেতনতা, রাজনৈতিক সংস্কৃতি । মুসা আল হাফিজ

‘মানুষমাত্রই সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীব’। কথাটি বলেছিলেন এরিস্টটল। রাজনীতি বা রাষ্ট্রের বাইরে কেবল থাকতে পারেন মানবেতর মানুষ কিংবা দেবতা। মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হলো পরিবার ও সমাজে বসবাস করা। যেখানে তারা পরস্পর পরস্পরের প্রতি নির্ভরশীলতা ও সহায়তার বন্ধনে যুক্ত। এ বন্ধন ও যৌথতার দাবিতে এক সেট নিয়ম-কানুন ও প্রথা-ঐতিহ্য মেনে চলতে হয়। এ নিয়ম ও বিধির […]

বিস্তারিত পড়ুন

মানবজাতির জন্য এক অমোঘ জীবনাদর্শ । মুসা আল হাফিজ

মহানবী সা: যখন এসেছিলেন, তখন দুনিয়াজুড়ে অন্ধকার। যখন বিদায় নিলেন, চারদিকে আলোর বসন্ত। মানবেতিহাস চিরদিনের জন্য বদলে গেছে। সৃষ্টির শুরু থেকে আজ অবধি কোনো মহাপুরুষ নিজের জীবনসাধনায় গোটা মানবজাতিকে এত গভীর ও ব্যাপকভাবে আন্দোলিত করতে পারেননি। এত প্রগাঢ়ভাবে বদলে দিতে পারেননি ইতিহাস। এ বদল কোনো দেশ বা অঞ্চলের প্রেক্ষাপটে ছিল না। এ বদলের হাওয়া প্লাবিত […]

বিস্তারিত পড়ুন