ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত বলেছেন তাদের সৈন্যরা এখন ‘গাজা শহরের প্রাণকেন্দ্রে’। হামাসের বিরুদ্ধে তারা ‘আক্রমণ করছে স্থল, বিমান ও নৌ বাহিনীর সমন্বয়ে’।
অন্যদিকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তাদের সৈন্যরা ‘গাজা শহর ঘিরে রেখেছে এবং ভেতরে অভিযান’ চালানো হচ্ছে। সোমবার মি. নেতানিয়াহু বলেছেন, যুদ্ধের পর ‘গাজার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব’ ইসরায়েল গ্রহণ করবে।
গাজার হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে ইসরায়েলের হামলায় এ পর্যন্ত দশ হাজার তিনশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৪১০০শিশু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে মৃত্যু ও দুর্ভোগের মাত্রা দেখে ইসরায়েল-গাজা সংকটের বিষয়টা উপলব্ধি করাও কঠিন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনসহ জি-৭ দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা টোকিওতে আজ বৈঠকে বসার কথা। তারা গাজার বিষয়ে একটি সমঝোতায় আসার চেষ্টা করছেন। আশা করা হচ্ছে তাতে তারা লড়াইয়ে অস্থায়ী বিরতির অনুরোধ করবেন মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর জন্য। এই গ্রুপে থাকা ধনী দেশগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইটালি, জাপান ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সুত্র: বিবিসি বাংলা