সিলেটের সামগ্রিক উন্নয়নে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলে জানালেন মাওলানা হাবিবুর রহমান

বাংলাদেশ সাম্প্রতিক
শেয়ার করুন

সিলেট ১ আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ও ইবনে সিনা হাসপাতাল সিলেটের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুর রহমান বলেছেন, নেতৃত্বশূণ্য সিলেটে এম সাইফুর রহমানের পর দৃশ্যমান উন্নয়ণ হয়নি। এই শুন্যতা ঘুচাতে হবে, সিলেটবাসীকে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। নিজের প্রার্থিতা জানান দিয়ে তিনি বলেন, এই আসন তার পূর্ব পরিচিত। তিনি অভিভক্ত সদর উপজেলা আমির এবং দীর্ঘ আট বছর সিলেট শহর শাখার আমির ছিলেন। ফলে প্রতিটি পাড়া-মহল্লা ও গ্রামে তার বিচরণ ছিল। ফলে সিলেটবাসীর চাহিদা ও বাস্তবতা তিনি জানেন। সে আলোকে তিনি সিলেটের সামগ্রিক উন্নয়নে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

সোমবার সিলেট প্রেসক্লাবে এক মতবিনিময় কালে মাওলানা হাবিবুর রহমান একথা বলেন। সিলেটবাসীর উন্নত চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রাখতে ‘ইবনে সিনা সিলেট বদ্ধ পরিকর’ জানিয়ে হাসপাতালের চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুর রহমান বলেন, এজন্য বিস্তর পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে। সম্প্রতি ৭০টি বেড বাড়ানো হয়েছে। বেডে উচ্চ, মধ্য ও নিম্ন শ্রেণি বিভাগ করা হয়েছে, যাতে সব ধরনের আয়ের মানুষ সেবা নিতে পারেন।

ইবনে সিনা হাসপাতাল সিলেটের চেয়ারম্যান বলেন, চিকিৎসা ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার আলোকে কার্যকর পরিকল্পনা নিয়ে আমি সিলেটের চিকিৎসা উন্নয়নে কাজ করতে চাই। আমি নির্বাচিত হলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ১ হাজার শয্যা বিশিষ্ট সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চালু করতে কার্যকর উদ্যোগ নিবো। সাংবাদিকসহ সিলেটের মাটি ও মানুষের সাথে আমার সম্পর্কের গভীরতা বহু দিনের। ১৯৮৪ সাল থেকে আমি এই জনপদে রাজনীতি ও সমাজসেবায় নিবেদিত।

হাসপাতালের সিনিয়র অ্যাসিসট্যান্ট ম্যানেজার (এডমিন) ও রিকাবীবাজার শাখা ইনচার্জ রেজাউল ইসলামের পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন হেড অব ব্যবসা ও উন্নয়ন এজিএম মো. ওবায়দুল হক। আলোচনায় অংশ নেন সিলেট প্রেসক্লাব সভাপতি ও সময় টিভির ব্যুরো প্রধান ইকরামুল কবির, সিনিয়র সহসভাপতি ও দৈনিক আমার দেশের ব্যুরো প্রধান খালেদ আহমদ, সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা ট্রিবিউনের সিলেট প্রতিনিধি মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সিলেট প্রেসক্লাবের সাবেক সহসভাপতি কলামিস্ট আফতাব চৌধুরী, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও দৈনিক সিলেটের ডাকের প্রধান বার্তা সম্পাদক এনামুল হক জুবের, সাবেক সহসভাপতি ও দৈনিক নয়া দিগন্তের ব্যুরো প্রধান আবদুল কাদের তাপাদার, চ্যানেল এস’র বিশেষ প্রতিনিধি আব্দুল মালিক জাকা, দৈনিক সিলেট বাণীর নির্বাহী সম্পাদক এম এ হান্নান, দৈনিক সবুজ সিলেটের উপসম্পাদক আ.ফ.ম সাঈদ, দৈনিক প্রভাতবেলার সম্পাদক কবীর আহমদ সোহেল, সিলেট প্রেসক্লাবের পাঠাগার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও দৈনিক সংগ্রামের ব্যুরো প্রধান কবির আহমদ, দৈনিক মুক্ত খবরের ব্যুরো প্রধান মো. ফয়ছল আলম, ইক্বরা টিভি ইউকে’র সিলেট প্রতিনিধি আহমাদ সেলিম, ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল কবীর পাভেল, দৈনিক জৈন্তাবার্তার সম্পাদক ফারুক আহমদ, দৈনিক জালালাবাদের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আহবাব মোস্তফা খান, বণিক বার্তার সিলেট প্রতিনিধি নূর আহমদ, দেশ টিভির সিলেট প্রতিনিধি খালেদ আহমদ প্রমুখ। ইবনে সিনার পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন হাসপাতালের ম্যানেজার (এডমিন) ও এজিএম আবু সাঈদ মো. আলমগীর।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক সিলেটের ডাকের স্পোর্টস সম্পাদক মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বদর, দৈনিক সিলেট বাণীর চিফ ফটো জার্নালিস্ট আতাউর রহমান আতা, ডেইলী বাংলাদেশ এক্সপ্রেসের ব্যুরো প্রধান মুহাম্মদ আমজাদ হোসাইন, দৈনিক সিলেটের ডাকের বার্তা সম্পাদক সমরেন্দ্র বিশ^াস সমর, আরটিভির স্টাফ রিপোর্টার কামকামুর রাজ্জাক রুনু, ডেইলী ট্রাইব্যুনালের ব্যুরো প্রধান মো. আব্দুর রাজ্জাক, দৈনিক সুরমা মেইলের সম্পাদক সেলিম আউয়াল, দৈনিক প্রভাতবেলার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আহমদ মারুফ, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা-বাসসের জেলা প্রতিনিধি শুয়াইবুল ইসলাম, দৈনিক জালালাবাদ এর সিনিয়র রিপোর্টার মুনশী ইকবাল ও এমজেএইচ জামিল, দৈনিক সিলেট বাণীর ফটো সাংবাদিক মো. দুলাল হোসেন, এনটিভির ক্যামেরাপার্সন আনিস রহমান, দৈনিক ডেসটিনির সিলেট প্রতিনিধি মো. আমিরুল ইসলাম চৌধুরী এহিয়া, দৈনিক আমার কাগজের সিলেট প্রতিনিধি আনাস হাবিব কলিন্স, দৈনিক কাজিরবাজারের স্টাফ রিপোর্টার সিন্টু রঞ্জন চন্দ, এখন টিভির স্টাফ করেসপন্ডেন্ট গোলজার আহমেদ, দৈনিক ইনকিলাবের সিলেট প্রতিনিধি শেখ আব্দুল মজিদ, একাত্তর টিভির সিলেট অফিস ইনচার্জ সাকিব আহমদ মিঠু, সময় টিভির ক্যামেরাপার্সন নৌসাদ আহমেদ চৌধুরী, দৈনিক সিলেট বাণীর সাহিত্য সম্পাদক লুৎফুর রহমান তোফায়েল, দৈনিক খবরের কাগজের সিলেট প্রতিনিধি শাকিলা আক্তার ববি, দৈনিক বিজয়ের কন্ঠের ফটো সাংবাদিক এম রহমান ফারুক, দৈনিক ফটো সাংবাদিক হুমায়ুন কবির লিটন, দৈনিক আমার দেশের ফটো সাংবাদিক এইচ এম শহীদুল ইসলাম, মাছরাঙা টিভির ক্যামেরাপার্সন শুভ্র দাস, এখন টিভির ক্যামেরাপার্সন অনিল কুমার পাল প্রমুখ।

এছাড়া হাসপাতালের সিনিয়র অ্যাসিসট্যান্ট ম্যানেজার (মার্কেটিং) মামুন সরকার, কর্পোরেট ইনচার্জ মো. শাহেদ আলী, অ্যাসিসট্যান্ট ম্যানেজার দেরওয়ার হোসেন রনি, এমদাদ হোসেন ও রুবেল আহমদ, কাস্টমার কেয়ার ম্যানেজার বদরুল হক, সিনিয়র অফিসার মাহবুব আহমদ, নাজমুল ইসলাম, নূর মোহাম্মদ উপস্থিত ছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *