দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস থেকে বাদ যাচ্ছে ইকবালের জীবনী

এশিয়া সাম্প্রতিক
শেয়ার করুন

‘সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা’র লেখক উর্দু কবি মুহাম্মদ ইকবাল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ্যক্রম থেকে তার জীবনী বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘মডার্ন ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল থট’ অধ্যায়টি বিএ ষষ্ঠ সিমেস্টারে পড়ানো হতো। এর মধ্যেই ছিল কবি মুহাম্মদ ইকবালের জীবনী ও সাহিত্য রচনা সম্পর্কিত ‘ইকবাল : কমিউনিটি’ শীর্ষক অধ্যায়টি।

এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি)। জানা গেছে, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল ‘ইকবাল : কমিউনিটি’ অধ্যায়টি বাদ দেয়ার সুপারিশ করে পরিচালন পর্ষদের কাছে আবেদন পাঠিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালন পর্ষদই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবে। আগামী ৯ জুন বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালন পর্ষদের সভা হওয়ার কথা।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি যোগেশ সিং বলেছেন, ‘যারা ভারত ভাঙার ভিত্তি তৈরি করেছেন, সিলেবাসে তাদের থাকার কোনো যুক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ এ বিষয়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত মেনে নিলে সিলেবাস থেকে বাদ দেয়া হবে তার জীবনী ও ইকবাল : কমিউনিটি শীর্ষক অধ্যায়টি।

১৮৭৭ সালে অবিভক্ত ভারতের শিয়ালকোটে (বর্তমানে পাকিস্তানে) জন্ম মুহাম্মদ ইকবালের। তার মৃত্যু ১৯৩৮ সালে। পাকিস্তানের জাতীয় কবি তিনি। তাকে পাকিস্তানের ‘ফিলোজফিক্যাল ফাদার’ বলা হয়। ১৯০৪ সালে ‘সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা’ গানটি লেখেন কবি ইকবাল। গানটি ভারতেও ভীষণভাবে সমাদৃত। সূত্র : জি২৪ঘণ্টা

‘সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা’র লেখক উর্দু কবি মুহাম্মদ ইকবাল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান পাঠ্যক্রম থেকে তার জীবনী বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘মডার্ন ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল থট’ অধ্যায়টি বিএ ষষ্ঠ সিমেস্টারে পড়ানো হতো। এর মধ্যেই ছিল কবি মুহাম্মদ ইকবালের জীবনী ও সাহিত্য রচনা সম্পর্কিত ‘ইকবাল : কমিউনিটি’ শীর্ষক অধ্যায়টি।

এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি)। জানা গেছে, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল ‘ইকবাল : কমিউনিটি’ অধ্যায়টি বাদ দেয়ার সুপারিশ করে পরিচালন পর্ষদের কাছে আবেদন পাঠিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালন পর্ষদই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবে। আগামী ৯ জুন বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালন পর্ষদের সভা হওয়ার কথা।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি যোগেশ সিং বলেছেন, ‘যারা ভারত ভাঙার ভিত্তি তৈরি করেছেন, সিলেবাসে তাদের থাকার কোনো যুক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ এ বিষয়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত মেনে নিলে সিলেবাস থেকে বাদ দেয়া হবে তার জীবনী ও ইকবাল : কমিউনিটি শীর্ষক অধ্যায়টি।

১৮৭৭ সালে অবিভক্ত ভারতের শিয়ালকোটে (বর্তমানে পাকিস্তানে) জন্ম মুহাম্মদ ইকবালের। তার মৃত্যু ১৯৩৮ সালে। পাকিস্তানের জাতীয় কবি তিনি। তাকে পাকিস্তানের ‘ফিলোজফিক্যাল ফাদার’ বলা হয়। ১৯০৪ সালে ‘সারে জাঁহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা’ গানটি লেখেন কবি ইকবাল। গানটি ভারতেও ভীষণভাবে সমাদৃত। সূত্র : জি২৪ঘণ্টা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *