রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস ছয় ব্রিটিশ কূটনীতিকের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে তাদের কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এফএসবি নামে পরিচিত নিরাপত্তা বাহিনীর এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানায়, তাদের বহিষ্কার করা হবে।
মস্কোতে ব্রিটিশ দূতাবাস তাৎক্ষণিকভাবে এপির মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এই বহিষ্কারের ঘটনা ঘটলো এমন সময়ে, যখন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে আলোচনার জন্য ওয়াশিংটন সফর করছেন। আলোচনায় রাশিয়ার অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে পশ্চিমা সরবরাহকৃত অস্ত্র ব্যবহারের জন্য ইউক্রেনের অনুরোধের বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাওয়ার পথে স্টারমার বলেন, ব্রিটেন “রাশিয়ার সাথে কোনো সংঘাত চায় না। রাশিয়া এই সংঘাত শুরু করেছে। রাশিয়া অবৈধভাবে ইউক্রেন আক্রমণ করেছে। রাশিয়া অবিলম্বে এই সংঘাতের অবসান ঘটাতে পারে,” তিনি সাংবাদিকদের বলেন।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক অনলাইন বিবৃতিতে বলেন, “এফএসবি ব্রিটিশ তথাকথিত কুটনীতিকদের যে কর্মকাণ্ড প্রকাশ করেছে তার মূল্যায়নের সাথে আমরা পুরোপুরি একমত। ব্রিটিশ দূতাবাস ভিয়েনা কনভেনশনের সীমা ছাড়িয়ে গেছে।” তিনি বলেন, কূটনীতিকরা “আমাদের জনগণের ক্ষতি করার লক্ষ্যে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছিলেন।”
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করার পর থেকে রাশিয়ায় কর্মরত পশ্চিমা কূটনীতিক এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে কর্মরত রুশ কূটনীতিকদের বহিষ্কার ক্রমাগতভাবে সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরবিসি গত বছর হিসাব করে দেখেছে, পশ্চিমা দেশগুলো ও জাপান ২০২২ সালের শুরু থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবরের মধ্যে মোট ৬৭০ জন রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে। তার জবাবে মস্কো ৩৪৬জন পশ্চিমা কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে। আরবিসির মতে, এটি আগের ২০ বছরের সম্মিলিত সংখ্যার চেয়ে বেশি ছিল।
গত মে মাসে যুক্তরাজ্য লন্ডনে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা অ্যাটাশেকে বহিষ্কার করে এবং ব্রিটেনে বেশ কয়েকটি রুশ কূটনৈতিক স্থাপনা বন্ধ করে দেয় যেগুলো তাদের মতে গুপ্তচরবৃত্তির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিলো।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এক অনলাইন বিবৃতিতে বলেন, “এফএসবি ব্রিটিশ তথাকথিত কুটনীতিকদের যে কর্মকাণ্ড প্রকাশ করেছে তার মূল্যায়নের সাথে আমরা পুরোপুরি একমত। ব্রিটিশ দূতাবাস ভিয়েনা কনভেনশনের সীমা ছাড়িয়ে গেছে।” তিনি বলেন, কূটনীতিকরা “আমাদের জনগণের ক্ষতি করার লক্ষ্যে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছিলেন।”
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করার পর থেকে রাশিয়ায় কর্মরত পশ্চিমা কূটনীতিক এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে কর্মরত রুশ কূটনীতিকদের বহিষ্কার ক্রমাগতভাবে সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরবিসি গত বছর হিসাব করে দেখেছে, পশ্চিমা দেশগুলো ও জাপান ২০২২ সালের শুরু থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবরের মধ্যে মোট ৬৭০ জন রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে। তার জবাবে মস্কো ৩৪৬জন পশ্চিমা কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে। আরবিসির মতে, এটি আগের ২০ বছরের সম্মিলিত সংখ্যার চেয়ে বেশি ছিল।
গত মে মাসে যুক্তরাজ্য লন্ডনে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা অ্যাটাশেকে বহিষ্কার করে এবং ব্রিটেনে বেশ কয়েকটি রুশ কূটনৈতিক স্থাপনা বন্ধ করে দেয় যেগুলো তাদের মতে গুপ্তচরবৃত্তির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিলো। – ভিওএ, এপি