‘খাঁচার ভেতর কেন পশুর মতো দাঁড়িয়ে থাকতে হবে’

বাংলাদেশ সাম্প্রতিক
শেয়ার করুন

খাঁচার ভেতর কেন পশুর মতো দাঁড়িয়ে থাকতে হবে— মানবজমিন পত্রিকার শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা মামলায় নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

গতকাল তিনি-সহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জ গঠন করা হয়। এ সময় ড. ইউনূস আদালতের ডকে (লোহার খাঁচা) দাঁড়িয়ে আদালতের আদেশ শুনেন। পরে ডকে দাঁড়ানো ও মামলার কার্যক্রমের বিষয়ে তিনি বলেন, “একটা সভ্য দেশে নাগরিককে কেন পশুর মতো দাঁড়িয়ে থাকতে হবে? যেখানে অপরাধ সাব্যস্ত হয়নি। এটি অত্যন্ত অপমানজনক, গর্হিত কাজ বলে মনে হয়েছে। আমাকে হয়রানি করা হচ্ছে।”

এ বিষয়ে তিনি সকলকে আওয়াজ তোলার আহ্বান জানান ও বলেন, “যারা আইনজ্ঞ আছেন, তারা এই বিষয়টি বিবেচনা করে দেখুক। সারা পৃথিবীতে যে সভ্য দেশগুলো আছে, আমরা তাদের মধ্যে পড়ি কি না, এটাও বিবেচনা করে দেখতে হবে।”

বেনজীর পরিবারের আরও ৮ ফ্ল্যাট, ৭৬ বিঘা জমি— প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের পরিবারের সদস্যদের নামে ঢাকায় আরও আটটি ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), সেগুলোর মধ্যে ছয়টি ফ্ল্যাট ঢাকার আদাবরের একটি ভবনে এবং দু’টি বাড্ডার রূপায়ন লিমিটেড স্কয়ার নামের ১৪ তলা একটি ভবনে। বেনজীর পরিবারের নামে এ নিয়ে ঢাকায় ১২টি ফ্ল্যাটের খোঁজ পাওয়া গেল। এর আগে গুলশানে চারটি ফ্ল্যাট পাওয়া গিয়েছিলো।

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন গতকাল নতুন করে খোঁজ পাওয়া বেনজীর পরিবারের আটটি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দেন। পাশাপাশি আদালত বেনজীর পরিবারের প্রায় ৭৬ বিঘা (২৫ একর) জমি জব্দ এবং বেসরকারি সিটিজেন টেলিভিশন ও টাইগার ক্রাফট অ্যাপারেলস লিমিটেডের শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন।

আদালত এর আগে দুই দফায় বেনজীর ও তার পরিবারের নামে গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, কক্সবাজার ও ঢাকার সাভারে থাকা ৬২১ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার এবং গুলশানের ৪টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দিয়েছিলেন। তখন ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩টি ব্যাংক হিসাব ও ৩টি বিও হিসাবও (শেয়ার ব্যবসার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছিল।

সব মিলিয়ে বেনজীর পরিবারের নামে জমি পাওয়া গেল ৬৯৭ বিঘা।
এ খবরটি আজকের পত্রিকা, নিউ এজ ও কালের কণ্ঠ পত্রিকায়ও এসেছে।

সোনার চক্রে ১৩৭৫ জন — আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, দেশে অবৈধ সোনা আসে দুবাই, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর থেকে। সেই সোনার ৯০ শতাংশই সাত জেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে পাচার হচ্ছে ভারতে। এই পাচারের সঙ্গে জড়িত আছেন এক হাজার ৩৭৫ জন। তাদের কেউ কারবারি, কেউ পৃষ্ঠপোষক, কেউবা বাহক। একাধিক বাহিনীর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সোনা চোরাচালানে জড়িতদের এই তালিকা করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, বাংলাদেশ মূলত আন্তর্জাতিক সোনা চোরাচালান চক্রের ট্রানজিট রুট। সোনা পাচারকারীদের চক্র ছড়িয়ে আছে দেশে-বিদেশে। সীমান্ত এলাকায়ও আছে পাচারকেন্দ্রিক চক্র। ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যার পর সীমান্তের পাচার চক্র আলোচনায় এসেছে। খবর অনুযায়ী, তিনি একটি চক্রের নিয়ন্ত্রক ছিলেন। কয়েকটি চালানের ২০০ কোটি টাকার সোনা মেরে দেওয়া নিয়ে দ্বন্দ্বে তিনি গত ১৩ই মে ভারতের কলকাতায় খুন হয়েছেন।

সোনা ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) ধারণা, আকাশপথ, সমুদ্রপথ ও স্থলপথে দেশে প্রতিদিন চোরাচালানের মাধ্যমে কমপক্ষে ২৫০ কোটি টাকার সোনার অলংকার ও বার ঢুকছে। এ হিসাবে বছরে প্রায় ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বা তারও বেশি সোনা অবৈধভাবে দেশে ঢুকছে।

ওয়াল স্ট্রিট খেয়ে রিয়াজ এখন মতিঝিলপাড়ায় — এটি সমকাল পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, মাত্র ৩২ বছর বয়সে ওয়াল স্ট্রিটখ্যাত যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শেয়ারবাজারে বৈশ্বিক আর্থিক খাতের জায়ান্ট সিটি গ্রুপের হেজ ফান্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হন ‘এলআর গ্লোবাল’-এর সিইও রিয়াজ ইসলাম।

যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। রিয়াজ তাদের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, এ ফান্ডে বিনিয়োগ নিরাপদ; আছে বেশি মুনাফার সুযোগ। তবে লাভ দূরের কথা, ২০০৭ সালের ধসে সেসব ফান্ড প্রায় ৮৪ শতাংশ সম্পদমূল্য হারায়। এতে পথে বসেন শত শত বিনিয়োগকারী। এরপর ২০০৮ সালে সেখানকার চাকরি ছাড়তে বাধ্য হয়ে দেশে ফেরেন তিনি এবং এসে গড়ে তোলেন সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ‘এলআর গ্লোবাল’। বলা হচ্ছে, ওয়াল স্ট্রিটে সবাইকে পথে বসিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে ঢুকে এখন সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাঁধে চড়ে বসেছেন ও কায়দা করে শেয়ারবাজারের টাকা নিজের করে নিচ্ছেন ধাপে ধাপে।

ব্যবসায়িক জৌলুস হারাচ্ছে টেলিকম খাত — বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের মাধ্যমে তিন দশক আগে বাংলাদেশে টেলিকম খাতের ব্যবসার গোড়াপত্তন ঘটলেও কয়েক বছর ধরেই প্রত্যাশিত মাত্রায় আয় ও মুনাফা করতে পারছে না এ খাতের কোম্পানিগুলো। টানা গত দুই প্রান্তিক ধরে টেলিকম খাতের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ছিল নেতিবাচক। দেশে কোম্পানিগুলোর নতুন ইকুইটি বিনিয়োগের পরিমাণও কমেছে। অন্যদিকে প্রতি বছরই এ খাতে করভার বাড়ছে। জাতীয় সংসদে সম্প্রতি উত্থাপিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটেও খাতটিতে করের পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। সব মিলিয়ে দেশের টেলিকম খাত এখন আগের ব্যবসায়িক জৌলুস হারিয়ে ফেলছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Dhaka footpaths, a money-spinner for extortionists — এটি দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে, গুলিস্তান, ফার্মগেট এবং মতিঝিলের মতো শহরের ব্যস্ততম স্থানগুলোর ফুটপাথ হকারদের দখলে থাকায় ওইসব এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয় এবং পথচারীদেরকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। কিন্তু ওইসব ফুটপাথ আবার বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের আওতায় থাকে। তারা বছরে ও দৈনিক চাঁদার বিনিময়ে সেগুলো হকারদের কাছে ভাড়া দিয়ে থাকেন।

বাংলাদেশ হকার্স সংগ্রাম পরিষদের তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে পাঁচ লাখ হকার রয়েছে। এই সংগঠনের সভাপতি আবুল হোসেন বলেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হকারদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে বারবার উচ্ছেদ করে। কিন্তু সঠিক নীতি ও ব্যবস্থা থাকলে সরকার এই হকারদের কাছে থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রাজস্ব আদায় করতে পারতো।

তারেক জিয়াসহ পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে — ইত্তেফাক পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে এতে বলা হয়েছে, ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড হামলা মামলায় দণ্ডিত তারেক রহমানসহ ১৫ আসামিকে গ্রেপ্তারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বুধবার (১২ জুন) জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিনের লিখিত প্রশ্নোত্তরে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১শে আগস্টের বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গ্রেনেড হামলায় তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়াসহ সাজাপ্রাপ্ত ১৫ জন আসামি বর্তমানে পলাতক। বিদেশে পলাতক আসামি মাওলানা তাজউদ্দীন, মো. হারিছ চৌধুরী ও রাতুল আহম্মেদ বাবু ওরফে রাতুল বাবুর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি আছে।

Heat, power cuts likely to ruin Eid holiday — এটি নিউ এজ পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, আগামী ১৬ই জুন থেকে বাংলাদেশের সব অফিস আদালতে ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে ছুটি শুরু হবে। কিন্তু লোডশেডিং বা ঘন ঘন বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে ঘরমুখো মানুষের ঈদ অবকাশ অস্বস্তি ও দুর্ভোগে কাটাতে পারে। এর মাঝে আছে আবার চলমান তাপপ্রবাহ, যা আগামী ১৯শে জুন পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে পারে।

বাংলাদেশ এমনিতেই চাহিদামতো বিদ্যুৎ উৎপাদনে হিমশিম খাচ্ছে। এই অবস্থায় একদিকে বিদ্যুৎ আমদানির বিল বকেয়া পড়ায় ভারত তার বিদ্যুৎ সরবরাহকে আরও কমিয়ে দিয়েছে।
অপরদিকে, কক্সবাজারের মহেশখালীতে নির্মিত সামিটের ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের দু’টি ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটের (এফএসআরইউ) একটি ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেটিকে মেরামত করার জন্য সিঙ্গাপুর পাঠানো হয়েছে এবং মেরামত হতে প্রায় এক মাস সময় লাগবে। কিন্তু এটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে এলএনজি সরবরাহ অর্ধেকে নেমেছে, যার প্রভাব পড়েছে চট্টগ্রামসহ জাতীয় গ্রিডে ও বিদ্যুৎ উৎপাদনেও।

বানের পানির মতো ঢুকছে ভারত-মিয়ানমারের গরু — নয়া দিগন্ত পত্রিকার শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, দেশে এবার চাহিদার চেয়ে প্রায় ২৩ লাখ কোরবানিযোগ্য পশু আছে। কিন্তু তারপরও সীমান্ত দিয়ে চোরাই পথে বাংলাদেশে গরু ঢুকছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোর হাটে এখন ভারত ও মিয়ানমারের গরুতে ভরপুর। কোনো কোনো হাটে তো আবার দেশি গরুর চেয়ে বিদেশি গরুর সংখ্যাই বেশি। গবাদিপশুতে বাংলাদেশে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসার পর গত কয়েক বছরে এভাবে দেদার ভারত ও মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে চোরাই পথে গরু আসেনি।

আগে কোরবানি এলেই ভারত ও মিয়ানমারের দিকে তাকিয়ে থাকত বাংলাদেশ। বিশেষ করে ভারতীয় গরু ছাড়া বাংলাদেশে কোরবানির পশুর হাট ছিল অকল্পনীয়। কিন্তু এক দশক আগে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশে গরু আসা বন্ধ হয়ে যায়। চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশে বাড়ে গবাদিপশু পালন। দেশে এখন ছোট-বড় মিলিয়ে ২০ লাখ খামার রয়েছে। অসংখ্য শিক্ষিত উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। গত কয়েক বছর হলো গবাদিপশুতে স্বয়ংসম্পর্ণূতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

গণস্বাস্থ্য এখন ‘ভগ্নস্বাস্থ্য’ — দেশ রূপান্তর পত্রিকার এই প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী’র মৃত্যুর বছর না পেরোতেই প্রতিষ্ঠানের ট্রাস্টি ও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে বিরোধ, দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ, বহিষ্কার-পাল্টা বহিষ্কার, অর্থ আত্মসাতের মতো ঘটনায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের স্বাস্থ্যহানি ঘটে চলেছে।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে তিনিসহ কয়েকজন মিলে মুক্তিযুদ্ধে লড়াইয়ের টাটকা স্মৃতি আর ফিল্ড হাসপাতালের অভিজ্ঞতা নিয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর গণস্বাস্থ্য ট্রাস্টের অধীনে একের পর এক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তারা। বর্তমানে এ ট্রাস্টের অধীন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩০। এসব প্রতিষ্ঠানের সম্পদমূল্য ২০ হাজার কোটি টাকা।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টিদের মধ্যে বিরোধের পাশাপাশি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম ও দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে। ইতোমধ্যে ৩০ কোটি টাকার বেশি লুটপাটের ঘটনা জানা গেছে। – বিবিসি বাংলা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *