একটা ভবন চকচকে মন কাড়া
এক নজরেই মনটাকে দেয় নাড়া
সবাই দেখে বহিরঙ্গ রূপ
দেখেনা কেউ ভিত্তি, থাকে চুপ!
কতো যে ইট সুড়কি লোহার শলা
আত্মাহুতি দিয়েছে মাটির তলা
তবেই তো এই সৌম্য হর্ম্য রাজে
উজিয়ে মাথা বিকশিত বিরাজে!
তেমনি করেই ত্যাগের বসন পরে
প্রবল ইচ্ছা সংকল্পের হাত ধরে
‘পাগল’ কিছু মানুষ থাকতে হয়
ওদের ইচ্ছের শেষতক হয় জয়!
‘পান-পানি-নারী, এই নিয়ে জৈন্তাপুরী’
ছিলোনা যেখানে মহাবিদ্যালয় একটিও
‘জৈন্তিয়া কলেজ’ কী করে মাথা উঁচালো
ইতিহাস থেকে নেবে কি সবাই পাঠ
আত্মত্যাগের নির্মোহ সে ধূসর মাঠ!